মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০১৫

উদিত হলো সেই সৌভাগ্য শশী

উদিত হলো সেই সৌভাগ্য শশী

আল্লামা সাঈদীঃ হাজার কোটি প্রদীপ জ্বালায় -নিজে অমর অক্ষয় ।

মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের সৃষ্টি এই বিশাল বিস্তীর্ণ পৃথিবী একটি সুবাসিত পুস্প কানন বিশেষ । পুস্পের এই কাননে কতো না হাজার ফুল প্রতিদিন ফোটে । সব ফুলই দৃষ্টি নন্দন হয়না, দিগন্ত  মাঝে ছড়িয়ে দেবার মতো সৌরভ মহান আল্লাহ সব ফুলের ভিতরে দান করেন না । সমস্ত ফুলের ঘ্রানে সব মানুষ মাতোয়ারা হয় না । কোন ফুল অবহেলা অনাদরে ঝরে যায় । অনাদরে অবহেলায় ঝরে যাওয়া ফুলের সংখ্যা এ পৃথিবীতে বেশী । কিন্তু এমন কতকগুলো বিরল ফুল এ পৃথিবীতে ফুটেছে যার ফোটার অপেক্ষায় এ আকাশ এ পৃথিবী, পৃথিবীর প্রতিটি অনু-পরমানু শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে অপেক্ষা করেছে । অবশেষে প্রতিক্ষার প্রহর অতিবাহিত হয়েছে, কাংক্ষিত ফুল ফুটেছে, পৃথিবী নামক পুস্প কানন সুবাসিত হয়েছে । এই কাংক্ষিত-প্রতিক্ষীত জান্নাতী ফুল গূলো ছিলেন মহান আল্লাহর প্রেরিত নবী রাসুলগন ।
নবী কারিম  সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন সেই জান্নাতী ফুলগুলোর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ । তিনি এমন এক প্রদীপ, তার জান্নাতী আলো থেকে শতকোটি প্রদীপ জ্বলে উঠেছে কিন্তু তার আলো কখনো শেষ হবার নয় । কবির ভাষায়ঃ সে যে হাজার কোটি প্রদীপ জ্বালায় -নিজে অমর অক্ষয় ।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে আদর্শ প্রচার প্রসার ও প্রতিষ্ঠিত করে গেলেন, তা কোন কালের গন্ডিতে সীমাবদ্ধ নয় । তার আদর্শের সৌরভে পৃথিবীকে আমোদিত করার মহান আল্লাহর অদৃশ্য ব্যবস্থাপনায় মুসলিম মিল্লাতের এই বাগানে কিছু বিরল ফুল প্রতিটি যুগেই ফুটেছে । আগামীতেও ফুটতে থাকবে ।
আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী সেই বিরল ফুলগুলোর একটি । এই সাঈদী নামক ফুলের সৌরভ দিক দিগন্তে ছড়িয়ে পড়েছে । সে ফুলের মন মাতানো সৌরভে মহাসত্যের ওপরে শতাব্দী সঞ্চিত আবর্জনা দুরিভুত হয় । মহাসত্যের দিকে ধেয়ে আসা বাতিল তার ঘৃণ্য কুৎসিত হাত গুটিয়ে নিতে বাধ্য হয় । আল্লামা সাঈদী সেই দুর্লভ ফুল, যার প্রচেস্টায় দুরভিত হচ্ছিলো মুসলিম জাতির ওপরে পুঞ্জিভুত আবর্জনার স্তুপ । যার ব্জ্র হুংকারে অভিশপ্ত বাতিল শক্তি তার ঘৃণ্য কালো থাবা গুটিয়ে নিতে বাধ্য হচ্ছিলো ।
মহাসত্যের শত্রুদের হৃদকম্পন জাগবে যার বলিষ্ঠ কন্ঠে-সেই মনিষী মায়ের কোল আলো করে  পৃথিবীতে এলেন পবিত্র রমযান মাসে । মহাসত্যের দ্যুতি বিকিরনের পবিত্র মাস । রমযান-রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস । অশুভ শক্তির শেষ ঠিকানা জাহান্নামের দুয়ার বন্ধ করার এবং শয়তানকে শৃঙ্খলিত করার মাস । রমযান মাস সেই মহা সউভাগ্যবান মাস- যে মাসে সত্য আর মিথ্যার পার্থক্যকারী -গোটা মানব জাতির জীবন বিধান মহাগ্রন্থ আল কোরআন হেরার রাজ তোরনে শোষিত, নিপীড়িত, নির্যাতিত মানবতার মুক্তির দিশারী বিশ্বনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছিলো । আল-কোরআন এসেছিলো রমযান মাসে আর কোরআনের অকুতভয় সৈনিক আল্লামা সাঈদীকেও পৃথিবী নামক পুস্প কাননের ফুল হিসেবে ফোটানোর জন্য এই পবিত্র মাসকেই আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা নির্বাচিত করলেন । 
সেদিন ছিলো ১৯৪০ সনের ফেব্রুয়ারী মাসের ২ তারিখ ।  বরকতে পরিপূর্ণ সেই পবিত্র রমযান মাসের ৭ তারিখ বৃহস্পতি বার । ক্ষণপূর্বে আকাশের পূর্ব প্রান্তে পূর্বাশার ইশারা দেখা দিয়েছিলো । প্রকৃতি জুড়ে বিরাজ করছিলো শীতের আমেজ । শত সহস্র কন্ঠে তাওহিদের বলিষ্ঠ ঘোষণা- ফগরের আযান ধ্বনিত হলো । ফজরের নামায শেষে শুরু হলো সেই কাংখিত দিনের । তরুণ তপন উদিত হলো । শীতের পরিবেশে ছড়িয়ে দিলো মিস্টি মধুর আবেশ । ক্রমশ আলোকিত হয়ে উঠলো অন্ধকার এই পৃথিবী । সদ্য উদিত সূর্য তার সোনালী আভায়  পৃথিবীকে সজীব করে তুললো যেই মুহূর্তে- আল কোরআনের জান্নাতী আলোয় যিনি পথহারা মানুষকে আলোকিত করবেন, পৃথিবী নামক পুস্প কাননে ঠিক সেই মুহূর্তে ফুটলো সেই বিরল ফুল । রত্নগর্ভা জননীর কোল আলোকিত করে এলেন অপরুপ সেই শিশু । তার দুকানে শুনিয়ে দেয়া হলো তাওহিদের ঘোষণা । এই ঘোষণার মধ্যদিয়ে অলক্ষে শিশুকে যেন জানিয়ে দেয়া হলো, তাওহীদের এই ঘোষণা তোমাকেই বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে হবে ।
ইসলামী সংস্কৃতির অপরিহার্য অঙ্গ মুসলিম শিশুর অর্থবহ নামকরন । বড় হয়ে ওই সুন্দর নামেই পরিচিতি পাবে । আল্লাহর ওলী ভারতের ফুরফুরা শরীফের মরহুম পীর হযরত মাওলানা আবু জাফর সিদ্দিকী আল কোরাইশী (রাহঃ) দাওয়াতী সফরে এদেশে আগমন করলেন । শিশুর পিত্রালয়ে দাওয়াত দেয়া হলে, তিনি সে দাওয়াত কবুল করে আগমন করলেন । তাকে নাম রাখার অনুরোধ করলে, অপরুপ শিশুকে গভীর মমতায় তিনি কোলে তুলে নিলেন ।  তিনি শিশুর নাম রাখলেন "দেলাওয়ার" ।  "দেলাওয়ার" শব্দটি ফার্সি ভাষার, এর শব্দার্থ "যুদ্ধে বিজয়ী বীর" । কালের বিবর্তনে বর্তমানের  "দেলাওয়ার" আল্লাহর কোরআনের লড়াকু সৈনিক-ইসলামের বীর যোদ্ধা । সাঈদী হলো তার পূর্ব পুরুষের উপাধি । বংশ পরম্পরায় তার নামের সাথেও যুক্ত হলো এই উপাধি । 
পরিপূর্ণ নাম দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, যে নাম শুনলে কোরআন প্রেমিকদের হৃদয়ে এক জান্নাতি আবেশের সৃষ্টি হয় । গভীর শ্রদ্ধায় পরম মমতায় কন্ঠ হতে নির্গত হয় সে নামটি । তার পিতা হযরত মাওলানা ইউসুফ সাঈদী (রাহঃ) ছিলেন তার যুগের সুবক্তা ও কামেলে পীর । শিশু সাঈদীর পিতা মাতা উভয়ের জীবন-যাপন প্রনালী ছিলো পূর্ণ ইসলামী আদর্শ ভিত্তিক । সুতরাং সেই শৈশব থেকেই  সাঈদীর কোমল কচি হৃদয়ে ইসলামী ভাবধারার পূর্ণ চিত্র অঙ্কিত হয়েছিলো । শিশু সাঈদী যখন শিক্ষা ধারন করার ক্ষমতা অর্জন করলো, পিতা তাকে জ্ঞানার্জনের জন্য ভর্তি করে দিলেন পিরোজপুরে নিজ প্রতিষ্ঠিত মাদরাসায় ।  
জ্ঞানার্জনের জগতে শিশু সাঈদী প্রবেশ করলেন । জ্ঞানার্জনের অদম্য স্পৃহা তাকে জ্ঞানের গভীর জগতের দিকে টেনে নিয়ে গেলো । তিনি ভর্তি হলেন উপমাহাদেশের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শরসিনা মাদরাসায় । সেখান থেকে খুলনা আলীয়া মাদরাসায় লেখা পড়া করলেন । ছাত্র জীবনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক উপস্থিত বক্তৃতা, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, প্রবন্ধ রচনা প্রতিযোগিতায় কোরআনের এই নির্ভীক সৈনিক অসামান্য কৃতিত্ব প্রদর্শন করেন । তার বক্তৃতা প্রদানের কৌশল, স্পষ্ট উচ্চারন, সাবলীল ভাষা, শব্দ চয়নে নৈপুণ্যতা ও বাচন ভঙ্গি শ্রোতাদেরকে বিমোহিত করতো । ১৯৬২ সনে তিনি মাদরাসার স্রবচ্চো ডিগ্রী অর্জন করেন । তিনি অনুভব করলেন পাশ্চত্যের বস্তুবাদ আর জড়বাদী জীবন দর্শন বর্তমানে মুসলিম জাতিকে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে ধ্বংসের দিকে ধাবিত করছে । কাল মার্কসের নাস্তিক্যবাদী দর্শন সমাজতন্ত্র মুসলমানদেরকে নাস্তিকে পরিনত করছে । সুতরাং বর্তমান পৃথিবীতে প্রচলিত মতবাদ-মতাদর্শের মোকাবেলায় ইসলামকে বিজয়ী আদর্শ হিসেবে তুলে ধরতে হলে এসব মতবাদের নিগুঢ় তত্ব জেনে এর দুর্বলতা সমুহ মানব জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে । 
বিশাল কর্মময় জীবনে নিজ গ্রামের বাইরে তিনি সর্বপ্রথম বক্তৃতা করেন পিরোজপুর জেলার স্বরুপকাঠি স্কুলের ময়দানে । তার কর্মের ময়দান কুসুমাস্তীর্ণ নয়- কণ্টকাকীর্ণ এই ময়দান । এ ময়দানে পা রাখার অর্থই হলো শাহাদাতের উত্তপ্ত ময়দানে পা রাখা । 
"ইয়ে শাহাদাত গাহে উলফত মে কদম রাখনা 
লোগ সমাঝতা হ্যায়, আছান হ্যাঁয় মুসলমান হোনা " (চলবে)

সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০১৫

বাংলাদেশে ইসলামী পুনজাগরনে আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর অবদান

আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী
মুক্তি পাগল জনতার কাছে শ্রদ্ধাভরে বারংবার উচ্চারিত একটি নাম- একটি আন্দোলন- একটি প্রতিষ্ঠান । মুসলিম বিশ্বে সুপরিচিত ইসলামী ব্যক্তিত্ব । আল্লাহর কোরআনের প্রচার-প্রসারের ক্ষেত্রে তার অবদান মুসলিম বিশ্বের গন্ডি অতিক্রম করে অমুসলিম বিশ্ব তথা পাশ্চাত্য জগতেও আলোড়ন সৃষ্টি করেছে । আপন মহিমায় ভাস্বর আল্লামা সাঈদীর একজন ইসলামী ব্যক্তিত্ব ও অসাধারন বাগ্মী । মুসলিম জাহানের চিন্তাশীল মহলে তার সম্মান ও মর্যাদা আকাশচুম্বী । এদেশের মুসলমানদের জন্য তার অবদান এতোটা বিশাল্ ও প্রশস্ত যে, তা ভাসার তুলিতে প্রকাশ করা আমার মতো নগন্য মানুষের পক্ষে কোনক্রমেই সম্ভব নয় ।
বাংলাদেশের মুসলমানদের চরম দুর্দিনে তিনি মহাগ্রন্থ আল কোরআনের বিপ্লবি আহ্বান নিয়ে যে কোন ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত হয়ে কান্ডারি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন । বাংলাদেশে আল কোরআনের রাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষে তিনি যে জাগরন সৃষ্টি করেছেন, এমন কোন শক্তির বর্তমানে অস্তিত্ব নেই যে এই ইসলামী জাগরনকে আবদামিত করতে পারে । আল্লামা সাঈদী বাংলাদেশের নির্যাতিত জনতার বন্ধু শুধু নন, ইসলাম বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধে ব্জ্র কঠিন আপোষহীন ভূমিকা গ্রহন করার কারনে গোটা বিশ্বের নির্যাতিত মুসলমানদের কন্ঠস্বর হিসেবে গ্রহনযোগ্যতা অর্জন করেছেন । জনপ্রিয়তার যে কোনো মানদণ্ডে উত্তীর্ণ আল্লাম সাঈদী গোটা জাতির কাছে যেন এক জীবন্ত কিংবদন্তী ।
১৯৭১ এর মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় এ জাতি নিজের স্বকীয় আদর্শের ভিত্তিতে একটি সুন্দর সুখী সমৃদ্ধশালী জীবন ব্যবস্থার স্বপ্ন দেখেছিলো । মধুর স্বপ্ন বুকে ধারন করে মরনপন যুদ্ধে ঝাপিয়ে পরেছিলো । কিন্তু জাতির কুসুমাস্তীর্ণ পথ তৎকালীন সরকারের সরযন্ত্রের দানব সৃষ্ট প্রবল ভূমিকম্পে নিষ্ঠুরভাবে ধ্বসে পড়লো । গোটা জাতি যেন নিচ্ছিদ্র অন্ধকারে ঢেকে গেলো । নিশা-মহানিশা নেমে এলো জাতীয় জীবনে । কোথাও সামান্যতম আলোর রেখাটুকু বাকি রইলো না । জাতীয় জীবনে সুখসূর্য স্বৈরাচারের পদতলে নিস্প্রভ হয়ে পড়লো । গোটা জাতির খরস্রোতা জীবন নদীর তলদেশে তৎকালীন সরকারের তৈরি দূষিত বর্জ্য আর শৈবালদাম ঘন ও স্তূপীকৃত হয়ে স্রোতস্বিনীর গতিকে  হরন করলো ।
মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সরকারের আমন্ত্রিত অতিথি ব্রাম্মন্যবাদ বাংলার মুসলমান তরুন, যুবকদের সমগ্র বোধশক্তির উপরে চিরতরে মহা বিস্মৃতির কৃষ্ণকালো অন্ধকারের যবনিকা টেনে দেবার যাবতীয় ব্যবস্থাকে পাকাপোক্ত করলো । জাতীয় জীবনের যেখানে শুরু, সেখানেই নামিয়ে দেয়া হলো অভিশাপের সর্বগ্রাসী অনল প্রবাহ । দেশের সেও ক্রান্তিলগ্নে তওহীদি জনতার বিপ্লবী কন্ঠস্বর হিসেবে আল্লামা সাঈদী অকুতোভয়ে সিংহ গর্জনে ঝাপিয়ে পড়েছিলেন । ইসলামের ইতিহাসে দেখা যায়, নমরুদ যেখানে কথা বলার চেস্টা করেছে, ইবরাহীম (আঃ) সেখানে আবির্ভূত হয়ে নমরুদের বাকশক্তি রুদ্ধ করে দিয়েছেন । যেখানে ফেরাউন হামাগুড়ি দেয়ার চেস্টা করেছে, সেখানেই মুসা (আঃ) গর্জন করে উঠেছেন ।  যেখানে আবু জেহেল ফনা বিস্তার কপ্রার চেস্টা করেছে, সেখানেই ওমর, আবুবকর (রাঃ) সে ফনা দলিত মথিত করেছেন ।
আল্লামা সাঈদীর মতো বিশাল ব্যক্তিত্বকে মুল্যায়ন করে কিছু লেখার সামান্যতম যোগ্যতা আমার নেই । তার চলমান বিশাল কর্মময় জীবনের স্মরণীয় ঘটনা সমুহ যতোটুকু জানি, জাতীয় জীবনে তার প্রভাব সম্পর্কে যা অনুভব করি, তা ধীরে ধীরে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেস্টা করবো ইনশাআল্লাহ ।
আল্লামা সাঈদীকে ঘনিষ্ঠভাবে জানার জন্য দেশে বিদেশের অগনিত মানুষের বুকে রয়েছে অসীম পিপাসা । তার গৌরবময় জীবন সম্পর্কে জানতে আগ্রহী ব্যক্তিদের কিছুটা পিপাস দূর করবে আমার বিশ্বাস ।  (চলবে)



বাংলাদেশে ইসলামী পুনজাগরনে আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর অবদান

মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ, ২০১৫

দামাল ছেলেদের হারাবার নেই ভয় । টাইগারদের জন্য শুভ কামনা ।
শুধু..............................
‘বিনাযুদ্ধে নাহি দিব সুচাগ্র মেদেনী’

Daily Manab Zamin | মিশরে ব্রাদারহুড প্রধান ও ১৩ সদস্যের মৃত্যুদণ্ড

Daily Manab Zamin | মিশরে ব্রাদারহুড প্রধান ও ১৩ সদস্যের মৃত্যুদণ্ড
 লড়তে হবে । বিজয় আনতেই হবে তোমাদের । বাংলার দামাল ছেলেদের জন্য শুভ কামনা ।

মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত, ঢাকা-খুলনা রেল চলাচল বন্ধ

যশোর-খুলনা রুটের শিংলা এলাকায় মালবাহী ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হওয়ায় ঢাকা-খুলনা রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। যশোর রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মনিরুজ্জামান এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, পার্বতীপুর থেকে মালবাহী একটি ট্রেন খুলনার দিকে যাওয়ার সময় যশোরের শিংলা এলাকায় একটি বগি সামান্য লাইনচ্যুত হয়। এতে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফলে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা সাগরদাঁড়ি এক্সপ্রেস নওয়াপাড়া স্টেশন আটকে রয়েছে। এছাড়াও ওই রুটের সব ট্রেনের সিডিউল বিলম্বিত হতে পারে বলে জানান তিনি। 

সংলাপকে অস্বিকার

একমাত্র পথ সংলাপকেই অস্বিকার করছেন প্রধানমন্ত্রী ।