কাবা শরীফের ইতিহাসের একটি ছবি ব্লগ । যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তি ,ইসলামিক দার্শনিক , গবেষকগন দ্বারা লিখা ইসলামের বিভিন্ন কিতাবে কাবা শরীফের যে ছবি ব্যাবহার করা হয়েছিল সেই সকল ছবির সংকলনের মাধ্যমে কাবা শরীফের ইতিহাস তুলে ধরার চেষ্টা করবো ।
সাধারণত ২০ বছর থেকে ৫০ বছর পর পর কাবা শরীফের অভ্যন্তরীণ সংস্কার কাজ করা হয়ে থাকে ।
সাধারণত ২০ বছর থেকে ৫০ বছর পর পর কাবা শরীফের অভ্যন্তরীণ সংস্কার কাজ করা হয়ে থাকে ।
সংক্ষেপে কাবা ঘর তৈরির ইতিহাসঃ
হাদিস শরীফে উল্লেখ আছে, চতুর্থ আকাশে বা দুনিয়ার নিকটবর্তী আসমানে আকরিক পাথর দ্বারা নির্মিত একটি মসজিদ রয়েছে যার নাম বাইতুল-ইজ্জত যাকে বাইতুল মামুরও বলা হয় । এটি কাবা শরীফের বরাবরে দুনিয়ার নিকটবর্তী আকাশে ফেরেশতাদের ইবাদতগাহ । ফেরেশতারা এখানে আল্লাহ পাকের ইবাদতে মগ্ন থাকে । মুসলিম জাতির আদি পিতা হজরত আদম (আ.) ইবাদতের জন্য একটি মসজিদ চেয়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করেন । তখন আল্লাহ্ পাকের হুকুমে ফেরেশতারা বাইতুল মামুনের নকশা পৃথিবীর মধ্যস্থলে ফেলে দেন । হজরত আদম (আ.)-এর ছেলে হজরত শীষ (আ.) ওই নকশার উপর ভিত্তি করে ওই স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করেন । এ মসজিদই আমাদের বাইতুল্লাহ বা আল্লাহর ঘর । মক্কা শরীফের প্রসিদ্ধ স্থানসমূহ কাবা শরীফঃ কাবাঘর পৃথিবীর সর্বপ্রথম ঘর । কাবা বা আল্লাহর ঘর, কাবা শরীফ পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থিত । কাবা শরীফ বা আল্লাহর ঘরখানা বর্গাকৃতির । কাবাঘরের উচ্চতা ৩৯ ফুট ৬ ইঞ্চি । এর পূর্ব দেওয়াল ৪৮ ফুট ৬ ইঞ্চি, পশ্চিম দেওয়াল ৪৬ ফুট ৫ ইঞ্চি, উত্তর দেওয়াল (হাতিমের পাশ) ৩৩ ফুট এবং দক্ষিণ দেওয়ালে (কালো পাথর কর্নার থেকে ইয়েমেনি কর্নার) ৩০ ফুট । (ইবরাহিমিক ফাউন্ডেশন) এ পবিত্র ঘরখানা মানব কল্যাণের জন্য তৈরি করা হয়েছে ।
ভবিষৎ ক়া'বা
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন